First Image Second Image

জীবনের গল্প :-পার্ট২

Post a Comment

 জীবনের গল্প :-পার্ট২- আমার বাবা সহ চাচা বড় আব্বা অর্থাৎ  আমার বাবার বড় ভাই মিলে মোট পাঁচ ভাইয়ের মধ্যে শুধু আমার বড় আব্বা মৃত্যু দুদুু মিয়া মৃত্যু অবধি নলডাঙ্গা,সাদুল্ল্যাপুর,গাইবান্ধা তার নিজ এলাকাতে ছিলেন। দাদার বাড়ি কচুয়ার খামার, সুন্দরগঞ্জ গাইবান্ধা হলেও বড় আব্বা বিয়ের পরে স্হায়ী বসতি শুরু করেন নলডাঙ্গায়।ফুফু আম্মারা সকলেই নিজ জেলায় বসবাস করছেন। আমার বাবা প্রথম হারাগাছে আসার পর কাঠের ব্যবসা শুরু করেন অতপর ফার্নিচারের ব্যবসা।আমার বাবার মৃত্যুর আগ-মুহূর্ত পর্যন্ত ঐ কাজেই সংশ্লিষ্ট ছিলেন।  আমার বাবা আসার অনেক দিন পর বাবার ছোট ভাই আমার চাচা নজরুল হারাগাছে আসেন। এবং বাবার সঙ্গে ফার্নিচার তৈরির কাজ শুরু করেন। নজরুল চাচা অবশ্য গাইবান্ধায় বিয়ে করেছেন এবং বিয়ের পরে হারাগাছে এসেছেন। আমার বাবার হারাগাছে আগমন ও আমার জন্মদাত্রী মায়ের সঙ্গে বিবাহের ঘটনা একটু পরেই লিখছি। ভাইদের মধ্যে চতুর্থ চাচা তাজুল সরকার নজরুল চাচা আসবার অনেক দিন পর তাজুল চাচা হারাগাছে আসেন এবং প্রাইভেট পড়ার পাশাপাশি গফুর টারীর ত্যকালীন বকুল বিড়ি ফ্যাক্টরিতে চাকুরিতে যোগ দেন। পরে অবশ্য সেই সময়ের ঘড়ি বিড়ি ও জামান বিড়ির ফ্যাক্টরিতে পর্যায়ক্রমে চাকুরি করেন। তাজুল চাচার এক ছেলে ও দুই মেয়ে। সবার বিয়ে হয়েছে। তাজুল চাচা হারাগাছে আসার অনেক দিন পর আমার সবচে ছোট চাচা আনোয়ার হোসেন রব্বুল হারাগাছে আসেন। অবশ্য রব্বুল চাচা বিএ পাস করেছেন। রব্বুল চাচা প্রথম ভরসা গ্রুপে আজিজ বিড়ি  ফ্যাক্টরি হারাগাছ + মেডিকেল মোড় গংগাচড়া রোডে এবং লাস্ট পাগলাপীর ভিন্ন জগত সংলগ্ন আজিজ বিড়ি ফ্যাক্টরির অঙ্গ প্রতিষ্ঠান গুলোয় অফিসিয়াল চাকুরি করেছেন। এখানে বলা উচিৎ যে আমার বাবার বিয়ের পর বাবা তার জীবনের শেষ মূহুর্ত পর্যন্ত হারাগাছে ছিলেন বিধায় আমি বাবা চাচাদের জেলা ও তাদের ফ্যামিলি বংশধরদের সম্পর্কে বেশি জানতে পারিনি। যেহেতু আমিসহ আমার ভাই বোনেরা হারাগাছে বড় ও মানুষ হয়েছি তাই হারাগাছ ও আমার মায়ের গোষ্ঠী সম্পর্কেই বেশি জানি।

Newest Older

Related Posts

Post a Comment

Subscribe Our Newsletter